লেখকঃ বগা নজ়রুল
কাহিনীসংক্ষেপঃ এটা একটা তআফসোসভিত্তিক উপন্যাস। এক
অসহায় ঘোরা বারবার ননস্টপ ডিম পেড়েই চলছে।কিন্তু আশ্চর্য ! সারা ডিন সারা রাত
মুরগির মোত ডিমের উপর বসে থেকেও একটা বাচ্চা পয়দা হলো না। তাই তো আফসোসে শেষ নেই
এই ঘোরার।আফসোস নিয়ে শুরু রুদ্ধশ্বাবাস এক কাহিনী। এমনই রুদ্ধ যে আপনার শ্বাস আর পড়তেই চাইবে না।শ্বাস না
পড়লেউ বইটি শেষ করতে পারবেন বলে আমরা ব্যাপক আশাবাদী। পাঠকের কথা ভেবেই বইটির মূল্য
নির্ধারন করা হয়েছে নাইশ নাইত্রিশ টাকা মাএ।শ্তল নং- ০০০০
নির্ধারন করা হয়েছে নাইশ নাইত্রিশ টাকা মাএ।শ্তল নং- ০০০০
লেখকঃ যানযটে অতিষ্ঠ ন্যাড়া
মকবুল

সম্পাদক তো আর হুদাই হওয়া যায় না। কত পলিশ, কত লবিং , কাঠথড় পোহানোর পরই
যে একজন কৌন ক্রোড়পতির মতো সম্পাদকের হট সিটে বসা যায় – এটা ত তারই এক
আত্নজীবনীমূলক উপন্যাস। এ উপ্যাসে স্থান পেয়েছে এক সম্পাদকের মেলা ঝামেলা
পোহানোর দিন। যে বইটি লিখেছেন তাঁরও মাথার দুই-একটা তারও ছিঁড়ে গিয়েছিল সম্পাদক
হওয়ার গূঢ় বাসনায়। বইটির হাদিয়াঃ যে যেমন দেয়। স্টলঃ সম্পাদকের বাসা।
লেখকঃ পর্দার (অথবা পৃষ্ঠার) আড়ালে থাকা লেখকরা
কাহিনীসংক্ষেপঃ বাংলাদেশে পত্রিকার আভাব নেই। ওইসব পত্রিকায় কত লেখক যে লেখা পাঠায় আর কত লেখা
যে সম্পাদকের কৃপাদৃষ্টির অভাবে ময়লার ঝুড়িতে নিক্ষেপ হয়। সেই লেখাগুলো কোথায় যায়? ঝালমুড়ি বিক্রেতার কাছে , নাকি জ্বালানি হিসেবে?এ ব্যাপারে অনুসন্ধনী রিপোর্টেরও বড় অভাব।বাংলাদেশে এই প্রথম
আমরাই ময়লার ঝুড়ি থেকে অতি গোপনে কিছু লেখা সংগ্রহ করে বইটা বের করেছি। বইটার কোনো
দাম ধরা হয়নি। স্টলঃ অমনোনীত লেখার লেখকের বাড়ি বাড়ি।
No comments:
Post a Comment